গল্প

মিসির আলি-নিশীথিনী -০১

মিসির আলির ধারণা ছিল, তিনি সহজে বিরক্ত হন না। এই ধারণাটা আজ ভেঙে যেতে শুরু করেছে। ঠিক এই মুহূর্তে তিনি অসম্ভব বিরক্ত। যে-রিকশায় তিনি উঠেছেন, তার সীটটা ঢালু। বসে

ছাগলের মা।

এক বুড়ি রাস্তা দিয়ে চারটা ছাগল ছানা নিয়ে যাচ্ছে। পাশ দিয়ে দুজন যুবক হেঁটে যাচ্ছিলো । যুবকদ্বয় দুষ্টুমি করে বললোঃ

ইসলামের জয়!

এক মাদ্রাসার শিক্ষক প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট বাসে করে বাড়ি থেকে মাদ্রাসায় আসা যাওয়া করতো। তাই সেই বাসের সকল হেল্পার তাকে চিনে। একদিন হুজুর ভাড়া দিলো ফিরতি টা

কোরআনের মর্যাদা!

মসজিদে আছরের আযান হচ্ছিল। তাই ইমাম সাহেব তার ঘর থেকে বের হয়ে মসজিদে প্রবেশ করলো। নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এমন সময় তিনি লক্ষ্য করলে প্রতিদিনের মতো আজকেও

বেশি চালাকি ভালো না!

ইন্টারমিডিয়েটে আমার পাশে একটি মেয়ে বসে পরীক্ষা দিচ্ছিল। পরীক্ষা শেষে প্রতিদিনই বলতে শুনতাম Full answer করেছে।আমাকে জিজ্ঞেস করলে মান সম্মানের ভয়ে বলতাম আমিও

হেরে গেলে সব শেষ নয়!

৫ বছর বয়সে একটি ছেলের বাবা মারা যান। ১৬ বছর বয়সে সে স্কুলের ফি দিতে না পারায় স্কুল থেকে বিতাড়িত হন । আর বয়স ১৭ তে সে পর্যায়ক্রমে চারটি চাকরি হারাতে থাকে। মাত্র

ছিনতাইকারীর উপদেশ

অন্ধকার গলির মাথায় এসে স্মৃতি কাতর হয়ে পড়ল করিম। নাম করা ছিনতাইকারী হতে চেয়েছিল সে। আশপাশের সবাই চিনবে তাকে। অস্ত্র দেখাতে হবে না। নাম বললেই টাকাপয়সা বের করে দে

বৃদ্ধ মহিলা ও বাসের হেল্পার

এক বৃদ্ধ মহিলা ময়মনসিংহের বাসে উঠেছে। বাসে উঠেই সে হেল্পারকে বলল, ভালুকা আইলে আমারে কইয়েন। হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বলল, " ঠিক আছে,ঠিক আছে।" বাস চলতে শুরু কর

একটি শিক্ষনীয় গল্প

এক শিক্ষক শ্রেণী কক্ষে পড়াচ্ছিলেন। সব ছাত্ররাই শিক্ষকের পড়া খুবই মনযোগ দিয়ে শুনছিল। শিক্ষকের জিজ্ঞাসা করা প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর প্রতিটি ছাত্রই উৎসুক ভাবে দি

অমীমাংসিত

২১শে ফেব্রুয়ারী, ২০০৬, রাত প্রায় ১.৩০। কোনো এক কলেজের আশেপাশে দূরে কোথাও মাইকে ভাঙা কণ্ঠে শহীদ দিবসের গান অনবরত বেজেই চলেছে। মাঝেমধ্যে ঢাকা-কুষ্টিয়া মহাসড়কে হর্

অপ্রকাশিত

কোনো এক ছেলে একটি মেয়েকে প্রপোজ করছে। কিন্তু মেয়েটি ছেলেটিকে তখন রিজেক্ট করে দেয়। এর পর ছেলেটি মেয়েকে আর ডিস্টার্ব করে নাই।কিন্তু মনে মনে ভালোবেসে যায়।আবার তাদে