গল্প

আবার কবে আলুর গুদাম পুড়বে

একবার এক আলুর গুদামে আগুন লেগেছিল। গোপাল সেই পথ দিয়ে যেতে যেতে তা দেখতে পেয়ে, একটা মুদির দোকান থেকে, একটু নুন চেয়ে নিল। তারপর সেই গুদামের পোড়া আলু, নুন সহযোগে দ

পোড়া লেহেঙ্গা

বঙ্গবাজারের দোতলা, বিয়ের লেহেঙ্গার শোরুম। রমজানের শুরুতে চাকরিতে যোগ দেয় এগার বছরের রিপন। জোহরের নামাজ শেষে মহাজন গদিতে এসে বসে। রিপন কাছে গিয়ে মাথা নিচু করে দা

যিনি একটি সাধারণ ধারণাকে বিলিয়ন-ডলারের উদ্যোগে পরিণত করেছেন

জোয়ের অবিশ্বাস্য যাত্রা পড়ুন, একজন স্ব-নির্মিত কোটিপতি যিনি তার সাধারণ ধারণাটিকে বিলিয়ন ডলারের উদ্যোগে পরিণত করেছেন। নিছক দৃঢ় সংকল্প, অধ্যবসায় এবং ভাগ্যের

বোকা সাথী - জসীম উদ্দীন [ছোট গল্প]

এক ছিল নাপিত। তার সঙ্গে এক জোলার ছিল খুবই ভাব। নাপিত লোকের চুল-দাঁড়ি কামিয়ে বেশী পয়সা উপার্জন করতে পারত না। জোলাও কাপড় বুনে বেশী পয়সা লাভ করতে পারে না। দুই জন

যাচাই করুন।

এক লেখকের পাঁচ হাজার টাকা দামের বই বের হয়েছে। এত দামি বই! সংবাদিকরা লেখককে জিজ্ঞেস করল, "বইয়ের এত দাম কেন?" "আমি সস্তা জিনিস লিখি না! আর জিনিস যেটা ভালো দাম

মিসির আলি- নিশীথিনী-০৭

ফিরোজরা ধানমণ্ডির যে বাড়িটিতে থাকে, তাকে বাড়ি না বলে রাজপ্রাসাদ বলা যেতে পারে। বিশাল একটি দোতলা বাড়ি। বাড়ির চারপাশে জেলের মত উচু পাঁচল। গেটে বড় বড় করে লেখা কুকু

মিসির আলি- নিশীথিনী-০৬

মিসির আলি হানিফাকে পিজিতে ভর্তি করিয়ে দিলেন। তিনি ভেবেছিলেন, মেয়েটি এক-একা থাকতে ভয় পাবে। কিন্তু হানিফা ভয় পেল না। থাকতে পারবি তো? হুঁ। অনেক রকম পরীক্ষ

মিসির আলি- নিশীথিনী-০৫

বছরখানেক হল নীলুর বাবা জাহিদ সাহেবের স্বাস্থ্য দ্রুত ভাঙতে শুরু করেছে। এমন কিছু অসুখ তাঁকে ধরেছে, যা শুধু কষ্টকর নয়, অত্যন্ত বিরক্তিকর। কিছুই হজম হয় না। পানি মে

মিসির আলি- নিশীথিনী-০৪

সাইকোলজি বিভাগের সভাপতি ডঃ সাইদুর রহমানের মেজাজ সকাল থেকেই খারাপ। মেজাজ খারাপের প্রধান দুটি কারণের একটি হচ্ছে–সুইডেনে একটি কনফারেন্সে তাঁর যাবার খুব শখ ছিল, কিন

মিসির আলি- নিশীথিনী-০৩

বহু খোঁজাখুঁজি করেও মিসির আলি নীলুদের বাড়ি বের করতে পারলেন না। তাঁর কাছে কোনো ঠিকানা নেই। তিনি ইচ্ছা করেই ঠিকানা রাখেন নি। না-রাখাটা বোকামি হয়েছে। কাঁঠালবাগানের

মিসির আলি- নিশীথিনী-০২

গত দু মাস ধরে ফিরোজ প্রতি সোমবারে মিসির আলির কাছে আসে। পাঁচটার সময় আসে, থাকে সাতটা পর্যন্ত। আজ কী মনে করে তিনটার সময় চলে এসেছে। মিসির আলি তখনো ইউনিভার্সিটি থেকে

হাসির জোকস অনেক।

ছেলেঃ বাবা আমি কত বড় হলে আম্মুকে না বলেই বাইরে যেতে পারবো? বাবা (দীর্ঘ শ্বাস নিয়ে বললো): এত বড়তো আমিই হই নাই।