হাসির জোকস অনেক।

হাসির জোকস অনেক।


ছেলেঃ বাবা আমি কত বড় হলে আম্মুকে না বলেই বাইরে যেতে পারবো?

বাবা (দীর্ঘ শ্বাস নিয়ে বললো): এত বড়তো আমিই হই নাই। 


বিমান চালনা প্রশিক্ষণের সময় প্রশিক্ষককে প্রশ্ন করল এক শিক্ষার্থী, স্যার, বিমান আকাশে ওড়ার সময় হঠাৎ যদি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে নিচে পড়তে কত সময় লাগবে?

প্রশিক্ষক: তোমার বাকি জীবন!


ভোজনবিলাসী একলোক স্যুপের অর্ডার দিয়েছেন।

ওয়েটার স্যুপ নিয়ে এলে ভদ্রলোক বললেন, তোমার বুড়ো আঙুল আমার স্যুপে ডুবে আছে!

–ভয় নেই স্যার। আপনার স্যুপ তেমন গরম না।


সেমিনারে ধুমপানের অপকারিতা সম্বন্ধে বক্তৃতা করছেন এক বক্তা।

–একটা সিগারেট মানুষের আয়ু আট দিন কমিয়ে ফেলে।

এক শ্রোতা উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আপনার হিসেব ঠিক আছে তো?

–নিশ্চয়ই।

–তা হলে তো আমি আড়াই শ বছর আগেই মারা গেছি।


পাঁচ বছরের মেয়ে আর স্বামীকে নিয়ে বাবার দেয়া নতুন বাড়িতে উঠলেন মিসেস করিম।
মেয়ে বলল, আম্মু এই বাড়িটা কার ?
- তোমার নানু এটা আমাকে গিফট করেছেন।
- বল কি! এত বড় র‌্যাপিং পেপার নানু পেল কোথায়। 


বস: আমাদের অফিসে একটি ব্যাপারে আমরা খুবই গুরুত্ব দিই, তা হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। তুমি নিশ্চয়ই আমার ঘরে ঢোকার আগে পাপোশে জুতা মুছে ঢুকেছ?
নতুন কর্মচারী: অবশ্যই স্যার।
বস: আরেকটি ব্যাপারে আমরা আরও বেশি কঠোর। তা হলো সততা। দরজার বাইরে কোনো পাপোশ নেই, ইডিয়ট!


স্ত্রীঃ চুলের গোড়া শক্ত হওয়ার তেলটা এনেছ?
স্বামীঃ হ্যাঁ, তুমি বলেছ আর আমি না এনে পারি? এই নাও।
স্ত্রীঃ থাক, তোমার কাছেই রাখ। তোমার অফিসের ওই রিসিপশনিস্ট মেয়েটাকে দিও। ওর মাথার চুল আজকাল প্রায়ই তোমার জামায় আটকে থাকে।